নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর ২১টি উপায়

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চান। বর্তমানে ইন্টারনেটে ব্লগিং একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মাধ্যম। যেখানে নতুন ব্লগাররা তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করেন। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ ভিজিটর মোবাইল থেকে ওয়েবসাইট ব্রাউজ করেন।

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায়
তবে শুধুমাত্র ভালো কনটেন্ট তৈরি করলে ব্লগ সফল হয় না। ব্লগার অর্গানিক ট্রাফিক বা অর্গানিক ভিজিটের বাড়ানোর একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে নতুন ব্লগারদের জন্য। নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটের অর্গানিক ভিজিট বাড়ানোর উপায় নিয়ে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব। 

পোস্ট সূচিপত্র:নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় 

ওয়েবসাইডে নতুন অর্গানিক ভিজিটর কি 

ব্লগার ওয়েবসাইট অর্গানিক ভিজিটর অ্যান্টি টিপস সম্পর্কে আপনার জানতে চেয়েছেন। ওয়েবসাইটগুলো কতগুলো ওয়েব পেজ নিয়ে গঠিত একটি সংগ্রহশালা যা একটি ডোমেইন দ্বারা চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। এগুলো একটি সার্ভারে সংরক্ষিত থাকে। ও লক্ষ্যযোগ্য কিছু ওয়েবসাইট হল google.com amazon.com ইত্যাদি তৈরি করেছিলেন। 

যেকোনো ব্যক্তি এটি এখন বিনামূল্য ব্যবহার করতে পারবেন। অর্গানিক ভিজিটর বলতে বোঝানো হয়েছে এমন সকল ভিজিটর যে যারা সার্চ ইঞ্চিনের মাধ্যমে আপনার সাইডে প্রবেশ করে থাকে অর্থাৎ এমন কিছু ভিডিও এমন কিছু লিখে সার্চ করে থাকেন। যার উপর আপনার কনটেন্টি রয়েছে তখন তারা তা খুঁজে পায় এবং আপনার সাইট ভিজিট করে থাকে এতে করে আপনার সাইডে অনেক ভিজিটরা আসে এর ফলে আপনার অনেক ইনকাম হয়।

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় 

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নিন। বর্তমানে অনলাইন জগতে নিজের একটু ব্লগ তৈরি করা যেমন সহজ হয়েছে ঠিক তেমনি সে ব্লগে ভিজিটর আনতে বা ট্রাফিক বানানো হয়ে উঠেছে চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু সঠিক কৌশল ধারাবাহিকতা এবং google অপটিমাইজ কনটেন্ট ব্যবহার করলে কাজটি একদমই সম্ভব। 

এ নিবন্ধন আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব কিভাবে নতুন ব্লগার ওয়েবসাইট অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় খুঁজে পেতে পারেন এবং কিভাবে সেগুলোর বাস্তব প্রয়োগ করলে আপনার সাইডে প্রতিদিন হাজার হাজার ভিডিও আসতে পারে একদম বিনামূল্য। এছাড়াও আমাদের দেওয়া তথ্য বলে এসইও ফ্রেন্ডলি এবং google র‍্যাঙ্কিং  উন্নত করার জন্য কার্যকর হবে। 

নতুন ব্লগরা প্রাথমিকভাবে অনেক ধারণা ভুল করে বসেন যেমন google এসইও বুঝে না লেখা একাধিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করে পোস্ট ভরে ফেলা অথবা রেনডম কনটেন্ট কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে নিয়ে যাওয়া। অথচ গুগোল এখন অনেক বেশি স্মার্ট হয়ে গেছে এখন গুগল কন্টেনের গভীরতা ইউনিকে এবং ইউজার ভ্যালু কতটা সেটাই দেখে। 

আরো পড়ুনগুগল থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করার ৬টি উপায় জানলে অবাক হবেন

তাই আপনি যদি চান যে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিটর আসুক তাহলে আপনি অবশ্যই এসেও ফ্রেন্ডলি এবং হিউম্যান রাইটিং তৈরি করতে পারেন। এটি কিন্তু পুরোপুরি 2025 সালের সর্বশেষ এসইও অ্যালগরিদম এবং ইউজার বিহেভিয়ার বিশ্লেষণের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে। প্রথমে বুঝে নেওয়া জরুরী নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় শুধুমাত্র কনটেন্ট লেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। 

এর মধ্যে রয়েছে সঠিক কিওয়ার্ড গবেষণা টাইটেল ও মিটার ট্র্যাক অপটিমাইজেশন ইমেজেসিও এক্স ডিজাইন এবং অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়া ইন্টিগ্রেশন। এখন থেকে আমরা এক এক করে প্রতিটি বিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করব যাতে আপনি বুঝতে পারেন কিভাবে আপনি নিজে গুগলের প্রথম পাতায় আপনার কনটেন্ট রাঙ্ক করাতে পারবেন।

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় (১-৫)

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে প্রথম পাঁচটি ধাপ সম্পর্কে জেনে নিন। নিখুঁত কি ওয়ার্ড গবেষণা ও নির্বাচনের কৌশল জানতে হবে কন্টেনের গভীরতা গুণগত মান ওয়ান পেজ SEO সঠিক দিক ঠিকমতো প্রয়োগ করতে হবে ইনডেক্স ও মোবাইল ফ্রেন্ডলি ডিজাইন। ইমেজে SEO এবং ভিডিও এডিটিং ব্যবহার। এগুলো কিভাবে করবেন চলুন বিস্তারিত জেনে নিন। 

নিখুঁত কিওয়ার্ড গবেষণা নির্বাচনের কৌশল 

আপনার ব্লগে যত ভাল কনন্টেন থাকুক না কেন যদি সঠিক ব্যবহার না করেন তাহলে সে কনটেন্ট কেউই খুঁজে পাবে না। তাই নতুন ব্লগারদের জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে নিখুঁত কি ওয়ার্ড রিচার্জ করা।

কন্টেনের গভীরতা ও গুণগতমান 

অর্গানিক ভিজিটর বাড়াতে হলে শুধু কিওয়ার্ড বসিয়ে কন্টেন লিখলে হবে না কন্টেনের গভীরতা থাকতে হবে এমন ভাবে লেখার চেষ্টা করতে হবে যেন পাঠক কন্টেন করে উপকৃত এবং সময় ব্যয় করে। আপনি যদি ৫০০ থেকে ৬৭০ কন্টেন্ট দেন তাহলে সেটা এখন আর গুগলের চোখে ভালো কনটেন্ট হিসেবে বিবেচিত হবে না। 

আমাদের এই আর্টিকেলটি যেমন তিন হাজার সপ্তাহ ব্যবহার হয়েছে তেমনি আপনাকেও লম্বা এবং তথ্যবহুল প্যারাগ্রাফ লিখতে হবে যাতে পাঠক একবার আসার পর অন্য পোস্টে যেতে বাধ্য না হয়। আপনার যেই অর্গানিক কিওয়ার্ড রিচার্জ করেছেন সেটির মধ্যে যেন সকল তথ্য থাকে তাহলে সে তথ্যগুলো এখানে পেয়ে গেলে অন্য কোথাও যাওয়া লাগবে না পাঠকদের। এতে আপনার সাইডের বাউন্স রেট কমে যাবে এবং গুগল আপনাকে র‍্যাংক এর উপরে নিয়ে আসবে। 

ওয়ান পেজ SEO সব দিক ঠিকমতো প্রয়োগ করুন

ওয়ান পেজ এসিও  এমন একটি টেকনিক্যাল অংশ যা সরাসরি গুগলের স্কলারদের সাহায্য করে আপনার কন্টেন বুঝতে। এরমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো টাইটেল ট্যাগ মিটার ডেসক্রিপশন হেডিং ট্যাগ (H1,H2,H3) ইমেজ এ এলটি ট্যাগ ইন্টারন্যাশনাল লিংকিং এবং অবশ্যই ফোকাস কি ওয়ার্ড এর সঠিক ব্যবহার করতে হবে। 

আপনি এ পুরো আর্টিকেলে যেমন নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় কিবোর্ডটি ১০০ বার ব্যবহার করছেন ঠিক তেমনি আপনার ব্লক পোস্টে কি ওয়ার্ড ডেন্সিটি ১ শতাংশ নিচে রাখতে হবে যাতে এই ন্যাচারাল দেখায় এবং কৃত্রিম মনে না হয়।

ইউ এক্স ও মোবাইল ফ্রেন্ডলি ডিজাইন 

বর্তমান সময়ে অধিকাংশ ভিজিটর মোবাইল থেকে ওয়েবসাইট ব্রাউজ করেন। তাই আপনার ওয়েবসাইট যদি মোবাইল ফ্রেন্ডলি না হয় তাহলে গুগল সে সাইডকে রেংকিং থেকে বাদ দিতে পারে। আপনি এমন একটি রেসপন সেন থিম ব্যবহার করুন যেটা ডেস্কটপ ট্যাবলেট।  

এবং মোবাইল সব ডিভাইসে ঠিকভাবে কাজ করে। গুগল থেকে পেজ এক্সপ্রেশন আপডেট অনুযায়ী ইউজার এক্সপেরিয়েন্স কে অনেক গুরুত্ব দেয় আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড লিংক কসের প্রোপার পজিশনিং সবকিছুই আপনার ভিজিটরের রেট বাড়ানোর জন্য ভূমিকা রাখে।

ইমেজ SEO এবং ভিডিও কনটেন্ট ব্যবহার 

ইমেজ শুধু দেখার জন্য নাই এসি ও এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি ইমেজ এ এল টি ট্যাগ ব্যবহার করুন যাতে google বুঝতে পারে ছবিটি কি বিষয়ে একইভাবে ভিডিও কনটেন্ট থাকলে সেটি ইউজারের রিটেনশন দ্বারা এবং ওয়েবসাইটের বোর্ডে বেশি সময় ধরে ভিজিটর থাকে। আপনি যদি ইউটিউব থেকে নিজের ভিডিও তৈরি করে ব্লগে ইনভাইট করেন। 

তাহলে সেটা আপনার ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি করবে এবং গুগল আপনাকে ট্রাস্ট করবে। এভাবে আপনি কার্যকর ভাবে নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় অনুসরণ করে বাস্তব ভিত্তিক অর্গানিক ট্রাফিক পেতে পারেন। 

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় (৬-১০)

সোশ্যাল শেয়ার এবং কমিউনিটি এনগেজমেন্ট

একজন ব্লগার হিসেবে আপনার কাছে শুধুমাত্র কন্টেন লেখা নয় বরং সেই কন্টেন্ট কে প্রমোট করাও। আপনি কিভাবে প্রমোট করবেন ফেসবুক লিংক ডুইং এক্স করবে টুইটার কিংবা করার মতো প্লাটফর্মে নিয়মিত আপনার ব্লক শেয়ার করুন।

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায়
একাধিক ফেসবুক গ্রুপে কনটেন্ট শেয়ার করে ফিডব্যাক নেম । এবং নিজের একটি কমিউনিটি গড়ে তুলুন আপনি চাইলে ইমেল নিউজ লেটার চালু করতে পারেন সেখানে নতুন কনটেন্ট পোস্ট করলে সাবস্ক্রাইব জানিয়ে দিতে পারবেন এই কৌশল গুলো সরাসরি আপনার অর্গানিকের বড় ভুমিকা রাখে।

ব্যাঙ্কলিংক এবং অথরিটি তৈরি করুন 

ব্যাঙ্কলিং এস ইউ এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলা যায়। যদি আপনি অন্য অর্থোপেটিভ ব্লগ থেকে লিংক পেতে পারেন তাহলে সেটা গুগলকে আপনার সাইটের প্রতি বিশ্বাসই করে তোলেন। গেস্ট পোস্টিং ব্লক কমেন্টিং কনটেন্ট পার্টনারশিপ ইত্যাদির মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাংক লিঙ্ক বাড়াতে পারেন ব্যাংক লিঙ্কে সাথে সাথে আপনার নিজের কন্টেনের অভ্যন্তরীণ লিংক তৈরি করাটাও অনেক জরুরী। 

ধারাবাহিকতা এবং এনালাইসিস

সবশেষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ধৈর্য্য এবং ধারাবাহিকতা এসিও মানে রাতারাতি ফলাফল নয় বরং এতে ধৈর্য ধরে রাখতে হবে। আপনাকে ধারাবাহিকভাবে মানসম্মত কন্টেন তৈরি করতে হবে এবং গুগল এনালাইসিস ব্যবহার করে কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। 


এবং গুগল সার্চ কনসোলেও গুগল এনালাইসিস ব্যবহার করে কন্টেনের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে হবে কোন কন্টেইনের বেশি ভিউ পাচ্ছে কোথা থেকে ভিজিটর আসছে কনভারশন কিভাবে হচ্ছে এসব বুঝলে আপনি ভবিষ্যতের জন্য আরও উন্নত কৌশল তৈরি করতে পারবেন। 

সঠিক কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন 

একটি ব্লগে অর্গানিক ট্রাফিক কারণ সবচেয়ে প্রথমে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হচ্ছে সঠিক কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন। কি ওয়ার্ড রিসার্চ এর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন কোন বিষয়গুলোর লোকেরা খুঁজছে এবং আপনি সে বিষয়গুলো নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করতে পারবেন। 

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইট অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানো উপায় বিষয়টি যে সকল কি বোর্ডের সাথে সম্পর্কিত তা খুঁজে বের করে আপনি আপনার ব্লগে অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। এমন কি ওর ব্যবহার করুন যা আপনার টার্গেট অরিয়েন্স এর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। 

SEO অপটিমাইজেশন নিয়মিত আপডেট করুন

ওয়েবসাইটের কনটেন্ট সঠিক এসইও টেকনিক প্রয়োগ করা অপরিহার্য। কেবলমাত্র সঠিক কি ওর ব্যবহার করা হয় কনটেন্ট একটি এক মিটার ডেসক্রিপশন এবং ইউআরএল এ গঠন ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যখন আপনি নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানো উপায় বিষয়ে লেখেন । 

তখন প্রতিটি প্যারাগ্রাফের মধ্যে সে কেউ অন্তর্ভুক্ত করুন কিন্তু এটি অতিরিক্ত ভাবে ব্যবহার করবেন না। ব্লগে টাইটেল সাবটাইটেল এবং মেয়েটা ডেসক্রিপশনে কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে ভুলবেন না এসইও এর বেসীক গুলো যেমন Alt টেগ হিডিং ট্যাগ ইত্যাদি ভুলে যাবেন না।

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় (১১-১৫)

উচ্চমানের কনটেন্ট তৈরি করুন 

প্রধান একটি বিষয় হল কন্টেন্ট তৈরি করা, কন্টেন্টের আকর্ষণীয় তথ্যপূর্ণ এবং পাঠকদের প্রয়োজন মেটানো হয় তাহলে অবশ্যই ভিজিটরা আসবেন। আপনার ব্লগে উচ্চমানের কন্টেন রাখুন এবং তা নিয়মিত আপডেট করুন যদি আপনি নতুন ব্লগার ওয়েবসাইট অর্গানিক ভিজিটর বানানোর উপায় নিয়ে লিখেছেন তাহলে কি উদাহরণ দিয়ে সাজাতে পারেন। 

বিভিন্ন বাস্তব কে এস ই স্টাডি ব্যবহার করতে পারেন। এবং নতুন ব্লগারদের জন্য সহায়ক পরামর্শ দিতে পারেন তারা কিভাবে কাজ শুরু করবে। এছাড়াও এর ফলে পাঠকরা আপনার কন্টেনে আগ্রহী হবে এবং তারপর পুনরায় আপনার ওয়েবসাইটে ফিরে আসতে চাইবে। 

লোডিং স্পিড উন্নত করুণ

ভিজিট বানানোর জন্য ওয়েবসাইটে লোডিং স্পিড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যদি ওয়েবসাইটের পেজ স্লো লোড হয় তাহলে ভিজিটর তা ত্যাগ করবে। গুগল লোডিং স্পিডকে একটি গুরুত্বপূর্ণ র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর হিসেবে বিবেচনা করে। 

ব্লগের পেজের লোডিং টাইম কমাতে আপনি বিভিন্ন টেকনিক ব্যবহার করতে পারেন যেমন ইমেজ কম্প্রেশন সিএসএসওজিএস মিনি করা ইত্যাদি। এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগের ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা কে উন্নত করবেন। 

সঠিক ইউজার এক্সপেরিয়েন্স প্রদান করুন 

একটি ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ইউ এক্স ওয়েবসাইটের অর্গানিক ভিজিটর বানানোর জন্য অপরিহার্য। ব্লগে ডিজাইন নেভিগেশন সহজ হওয়া উচিত যাতে পাঠক্রম সহজে প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পায়। 

ওয়েবসাইটের পেজে সঠিক লেআউট রং দিয়ে সম্মান হয় এবং পরিষ্কার মেনু থাকা উচিত এর মাধ্যমে আপনি আপনার পাঠকদের জন্য একটি ভালো অভিজ্ঞতা তৈরি করবেন যা তাদের পুনরায় আপনার ওয়েবসাইটে আসার জন্য উৎসাহিত করবে। 

স্মার্টলি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করুন 

সোশ্যাল মিডিয়ার বর্তমানে ব্লগের ট্রাফিক একটি অন্যতম মাধ্যম। ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম টুইটার লিংক দেন এবং ইউটিউব এর মতো প্লাটফর্মে নিয়মিতভাবে কনটেন্ট শেয়ার করে এবং ব্লগের প্রতি আকর্ষণ দৃষ্টি রাখুন। আপনি আপনার ব্লগের লিংক শেয়ার করে এবং সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের মাধ্যমে আরো বেশি ভিজিটর ড্রাইভ করতে পারবেন বিশেষ করে নতুন ব্লগার ওয়েবসাইট ভিজিটর বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে পোস্টিং গ্রাফিক্স কিউট টিচার বা ভিডিও শেয়ার করলে মনোযোগ আকর্ষণ করা হবে। 

ব্লগের জন্য Backlinks তৈরি করুন 

ব্যাকলিংক লক রেশিওর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। অন্য ব্লগ অথবা ওয়েবসাইট থেকে লিংক পাওয়ার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানো সম্ভব। তবে ব্যাকলিংক শুধুমাত্র সংখ্যায় নয় মানে গুরুত্বপূর্ণ। 

আরো পড়ুনব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়

তাই আপনি এমন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাংক লিংক পাওয়ার চেষ্টা করুন যেগুলো গুগলে ভালো রান করে এবং সেগুলোর কন্টেন আপনার কন্টেনের সাথে সম্পর্কিত। এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগের গুগল র‍্য্যঙ্কিং বাড়াতে সহায়তা করবে। 

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায়(১৬-২১)

ই-মেল মার্কেটিং 

বর্তমান সময়ে মার্কেটিং আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে। আপনার সাইডে বিজি তোর ক্ষেত্রে ইমেল মার্কেটিং খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায়
বর্তমানে অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন তথ্য পেতে ইমেইল চেক করে থাকেন। অর্থাৎ এ ধরনের মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি সম্ভাব্য ব্যবহারকারীদের সাইটে প্রকাশিত কন্টেনের লিংক সহ email করতে পারেন। 

এ ধরনের সেবা যত বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান আছে দেশে ও বিদেশে। বৈশ্বিকভাবে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পেশ বিশ্বস্ত সঙ্গে এ সেবা দিয়ে আসছেন। একটু গুগল করলে জানতে পারবেন যে এই ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বেশ ভালো সংখ্যক অর্গানিক ভিজিটর পাওয়া যেতে পারে বাংলাদেশও দিন দিন মার্কেটিং এর ব্যবহার বেড়ে চলেছে। 

ব্যবহার করলে আপনার নতুন ওয়েবসাইটের অর্গানিক ট্রাফিক উল্লেখযোগ্যভাবে উপায় গুলোর মাধ্যমে ভিজিটর বাড়বে বলে আশা করা যায়। তবে প্রতিটি বিষয়ের ফলাফল নির্ভর করে দক্ষতার উপর ওই প্রতিটি ক্ষেত্রে দক্ষতা সঙ্গে কাজ করে থাকলে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসবে। 

দক্ষতা যত বাড়বে পদ্ধতিগুলোর কার্যকারিতা তত্ত্ব ঘটে যেমন এমএল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে কোন কন্টেইনের লিঙ্ক ইমেইলে পাঠাবেন সোশ্যাল মিডিয়ায় কিভাবে পাঠাবেন কত সময় পর পর কনটেন্ট শেয়ার করবেন। 

বা এসইও করার সময় কোন কোন বিষয়ে থেকে নজর দিবেন কিওয়ার্ড সিলেকশন কেমন হবে বিষয়ের উপর প্রতিটি পদ্ধতি কার্যকারিতা নির্ভর করে কে বা না জানা পদার্থগুলো যত কার্যকর হবে ট্রাফিক আসবে। আর ট্রাফিকের সংখ্যা বাড়লে আপনার ওয়েবসাইট থেকে সম্ভাবনা অনেক বাড়বে। 

ভিডিও মার্কেটিং 

ওয়েব সাইটে ট্রাফি বানানোর ক্ষেত্রে ইউটিউব ভিডিওর মত ভিডিও শেয়ারিং সাইট গুলোতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ভিডিও শেয়ার করে ভিজিটর পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই ভিডিও শেয়ার করে ডেসক্রিপশনে আপনার সাইটটির লিংক দিয়ে দিতে হবে যাতে যে কেউ ডেসক্রিপশনে দেওয়া লিংক ক্লিক করে আপনার সাইটে চলে আসতে পারে।

ফোরাম পোস্টিং /প্রশ্ন উত্তর সাইট

এমন কিছু সাইট রয়েছে যেখানে ফোরাম পোস্টিং এর সুবিধা রয়েছে।। এরপর অনেক বিজি তো রয়েছে যারা তাদের অজানা বিষয়ে প্রশ্ন করে এসব সাইটে গিয়ে প্রশ্ন করলে এটি ফোরাম দাঁতের হওয়া এসব প্রশ্নের উত্তর অন্য ব্যবহারিক কারীদের কেউ না কেউ দিয়ে দেয়। এক্ষেত্রে আপনি যেটি করতে পারবেন সেটা হচ্ছে আপনার কন্টেনের রিলেটেড প্রশ্নগুলো খুঁজে বের করুন। সে ধরনের প্রশ্নের উত্তর ঘরে গিয়ে উত্তরের সঙ্গে সঙ্গে নিজের সাইডে প্রকাশিত কনটেন্ট এর লিংকে জুড়ে দিন। ওই সাইটের ইউজারকারীরা তখন সম্পূর্ণ উত্তরটি পেতে আপনার লিংকে প্রবেশ করবে এর মাধ্যমে আপনার সাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়বে।

গেস্ট পোস্টিং করা 

কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনাকে কনটেন্ট শেয়ার করতে পোস্ট করতে এবং কনটেন্ট থেকে লিংক দিতে হবে। সেই সাইডগুলো খুজে নিয়ে আপনি চাইলে আপনার সাইটের জন্য গিয়ে পোস্টিং করে প্রচুর অর্গানিক ভিজিটর পেতে পারেন। 

এই সাইটগুলোতে আপনি খুব সহজে কয়েকটি কনটেন্ট পাবলিশ করতে পারবেন সেখানে দেওয়া কন্টেনগুলোতে কিছু সেরা কিওয়ার্ড যুক্ত করুন এবং সে কিওয়ার্ড গুলোর সঙ্গে আপনার সাইটের কিছু কনটেন্ট কে যুক্ত করুন এবং সাথে সাথে সেগুলোকে কিছু ইন্টার্নাল লিংক করুন। এ প্রতিটি পদক্ষেপ আপনাকে অর্গানিক ভিজিটর বা ট্রাফিক পেতে সহায়তা করবে। 

ইন্টারনাল লিংক করার ফলে পাঠকরা আপনার পোস্টটি পড়ার সময় আপনার আংকরটেক্সকে ক্লিক করে আপনার সাইডে চলে আসবে অন্য আর্টিকেল দেখার আগ্রহ থেকে। এভাবে আপনি যে পোস্টিং করে নিজের সাইটে প্রচুর ট্রাফিক আনতে পারবেন। 

ব্লগ কমেন্টিং 

কিছু কিছু সাইট রয়েছে যেখানে আপনি চাইলে কমেন্ট সেকশনে গিয়ে নিজের ওয়েবসাইট শেয়ার করতে পারবেন। এটাকে ব্লগ কমেন্টিং বলা হয় আপনি চাইলে সুন্দর করে কমেন্টে আপনার সাইটে লিংক দিয়ে কমেন্ট করে নিজের ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আনতে পারবেন। 

প্রথমে আপনি তাদের পোস্টটি পুরোপুরি ভালোভাবে পড়ে নিবেন তারপরও ওই পোষ্টের রিলেটেড ভালো কিছু কমেন্ট করুন সাথে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত করে দিন। 

SEO এবং সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার 

আপনি যদি আপনার সাইডের ভিজিটর বাড়াতে চান তাহলে প্রথমে যে বিষয়টি আছে সেটি হচ্ছে এসইও সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সাধারণত আমরা কোন বিষয় বা তথ্য জানার জন্য একটি নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করে থাকেন। তখন আমরা একটু রেজাল্ট পাইজা গুগল আমাদের সামনে তা তুলে ধরে। 

গুগল সার্চের কিন্তু এ ফলাফল গুলো আসে আবার অনেকগুলো পাতায় ফলাফল গুলো সাজাতে থাকতে পারে। কিন্তু আমরা সাধারণত প্রথম দিকে সাজেশন গুলোই ফলো করে থাকি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে গুগল সার্চের প্রথম পাতায় আসে রেজাল্ট গুলো থেকে আমরা আমাদের পছন্দের সাইটটিকে খুঁজে নিন। 

আরো পড়ুন: মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করার ১৮টি দারুন উপায়

প্রথম পাতায় কোন ওয়েবসাইটের কনটেন্ট দেখাবে আর কোনটি দেখাবে না তা নির্ভর করে এর ওপর যে ওয়েব যত ভালো সে ওয়েবসাইট গুগল তত বেশি এগিয়ে থাকে। google search এর পদ্ধতির কথা মাথায় রেখে কনটেন্ট তৈরি সেখানে প্রয়োজনে কিওয়ার্ড দেওয়া এবং এমন নানা কাজের মাধ্যমে এসিও করা হয়। 

এসইও ঠিক মতো করা হলে সেই সাইট রাঙ্কিং পেয়ে প্রথমের দিকে থাকবে। সঠিকভাবে এসেও করা হলে কেউ কোন নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে গুগলে সার্চ করলে সে বিষয়ের উপর তৈরি ওয়েবসাইটটিকে গুগল সামনের দিকে দেখাবে। সঠিকভাবে এসেও করা হলে কেউ কোন নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে গুগলে সার্চ করলে সে বিষয়ের উপর তৈরি ওয়েবসাইট কন্টেন্ট বা সাইট থেকে google সামনের দিকে দেখাবে। 

সঠিকভাবে কেউ করা হলে কেউ কোন নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে গুগলে সার্চ করলে সে বিষয়ের উপর তৈরি ওয়েবসাইট কন্টেন্ট বা সাইট থেকে google সামনের দিকে দেখাবে। আর এর মাধ্যমে ওই সাইটে প্রতিদিন অনেক অর্গানিক ভিজিটর আসা শুরু করবে তো ভিজিটর বাড়বে তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। 

এছাড়াও বর্তমান সময়ের সোশ্যাল মিডিয়ায় হচ্ছে খুবই জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইট থেকে সঠিকভাবে বিন্যাস সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম টুইটার প্রিন্টারেস্ট ইত্যাদি প্ল্যাটফর্ম মার্কেটিং করে প্রচুর ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন আপনার ওয়েবসাইটে। 

আপনি চাইলে আপনার সাইটের নাম দিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে একাউন্ট বা পেস্ট তৈরি করেছেন প্রতিদিন শেয়ার করতে পারবেন। সে পেজকে যত সামনে এগিয়ে নেওয়া যাবে অর্থাৎ এইসঙ্গে যত সোশ্যাল মিডিয়া আইডিকে যুক্ত করা হবে ততই প্রতিটি কন্টেনের ট্রাফিক বাড়তে থাকবে।

লেখকের মন্তব্য 

নতুন ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনার ওয়েবসাইটে কোনটিতে সবচেয়ে বেশি প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে মানুষজন। তাছাড়া আপনি কি জানার আগে আপনার সাইটে নতুন দর্শকদের স্বাগত জানাবেন এবং আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য সঠিক পথে এগোতে থাকবেন তাহলে আপনি সফলতা পাবেন। 

আর হ্যাঁ আজকে পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত মানুষদের সাথে একটু শেয়ার করে দিয়ে তাদের উপকৃত করুন। বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentit ওয়েবসাইটে নিয়মিত  ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url